মন্দা চলছে মোটরসাইকেলের বাজারে, বিক্রি নেমেছে প্রায় অর্ধেকে
This page was last updated on 04-Jul-2024 06:14pm , By Shuvo Bangla
দেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতার প্রভাব পড়েছে ব্যবসা বাণিজ্যেও। পণ্য পরিবহনে সমস্যা, উৎপাদন ব্যহত, কৃষকেরা পণ্যের নায্য দাম না পাওয়ায় সব মিলিয়ে ভালো নেই দেশের অর্থনীতি। আর এ কারণেই ২০১১ সাল থেকে দেশে ধারাবাহিকভাবে কমছে মটরসাইকেলের বিক্রি।
মন্দা চলছে মোটরসাইকেলের বাজারে, বিক্রি নেমেছে প্রায় অর্ধেকে
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ(বিআরটিএ) এবং দেশে মোটরসাইকেল উৎপাদক ও বাজারজাতকারিদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ২০১১ সালে মোটরসাইকেল বিক্রি হয় প্রায় তিন লাখ। ২০১২ সালে প্রায় ৩৪ শতাংশ কমে বিক্রি নেমে আসে দুই লাখেরও কমে। আর চলতি ২০১৩ সালের প্রথম ছয় মাসে বিক্রি হয়েছে ৮৭ হাজার মোটরসাইকেল। সামনের নির্বাচন এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বিক্রির পরিমান আরও কমতে পারে বলে আশংকা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রাপ্ত তথ্য থেকে দেখা যায় ২০১১ সালে উত্তরা মটরসের বিক্রি ছিল প্রায় এক লাখ পিসমোটর সাইকেল। পরের বছরে তা নেমে এসেছে ৭০ হাজারের কাছাকাছি। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত প্রথম ছয় মাসে বিক্রির হার আরও কমে নেমে এসেছে প্রায় ত্রিশ হাজারের কোটায়। এর পাশাপাশি হিরো হোন্ডার বাজারজাতকারি প্রতিষ্ঠান এটলাসের বিক্রি নেমে এসেছে প্রায় অর্ধেকে। উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে দেশীয় ব্র্যান্ড রানার ও ওয়ালটনের বিক্রিও।
বাংলাদেশ অটোমোবাইল এ্যাসেম্বলারস এন্ড ম্যানুফ্যাকচারার্স এ্যাসোসিয়েশনের সাধারন সম্পাদক ও রানার গ্রুপের চেয়ারম্যার হাফিজুর রহমান খান বলেন, ২০০০ থেকে ২০১১ পর্যন্ত প্রতিবছর প্রায় ২০ শতাংশ করে বিক্রি বেড়েছে। কিন্তু এর পরই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণে বিক্রি কমে গেছে বলে তিনি জানান।
রানার অটোমোবাইলের পরিচালক আনোয়ারুল আজিম বলেন, গ্রামে-গঞ্জে সাধারনত ধান ও পাট কাটার মৌসুমে বিক্রি বেশি হত। কিন্তু গত কয়েক বছর হল এই ট্রেন্ড আর কাজ করছেনা বলে তিনি জানান। পাশাপাশি কর্পোরেট সেলসও এ সময়ে অনেক নেমে এসেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তবে দেশের অর্থনীতি যে হারা এগুচ্ছে, তাতে রাজনৈতিক স্থীতিশিলতা আসলে বিক্রি খুব দ্রত বাড়বে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রাপ্ত তথ্য থেকে দেখা যায় ২০১১ সালে উত্তরা মটরসের বিক্রি ছিল প্রায় এক লাখ পিসমোটর সাইকেল। পরের বছরে তা নেমে এসেছে ৭০ হাজারের কাছাকাছি। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত প্রথম ছয় মাসে বিক্রির হার আরও কমে নেমে এসেছে প্রায় ত্রিশ হাজারের কোটায়। এর পাশাপাশি হিরো হোন্ডার বাজারজাতকারি প্রতিষ্ঠান এটলাসের বিক্রি নেমে এসেছে প্রায় অর্ধেকে। উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে দেশীয় ব্র্যান্ড রানার ও ওয়ালটনের বিক্রিও।
বাংলাদেশ অটোমোবাইল এ্যাসেম্বলারস এন্ড ম্যানুফ্যাকচারার্স এ্যাসোসিয়েশনের সাধারন সম্পাদক ও রানার গ্রুপের চেয়ারম্যার হাফিজুর রহমান খান বলেন, ২০০০ থেকে ২০১১ পর্যন্ত প্রতিবছর প্রায় ২০ শতাংশ করে বিক্রি বেড়েছে। কিন্তু এর পরই রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কারণে বিক্রি কমে গেছে বলে তিনি জানান।
রানার অটোমোবাইলের পরিচালক আনোয়ারুল আজিম বলেন, গ্রামে-গঞ্জে সাধারনত ধান ও পাট কাটার মৌসুমে বিক্রি বেশি হত। কিন্তু গত কয়েক বছর হল এই ট্রেন্ড আর কাজ করছেনা বলে তিনি জানান। পাশাপাশি কর্পোরেট সেলসও এ সময়ে অনেক নেমে এসেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। তবে দেশের অর্থনীতি যে হারা এগুচ্ছে, তাতে রাজনৈতিক স্থীতিশিলতা আসলে বিক্রি খুব দ্রত বাড়বে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।