Yamaha FZS V2 বাইক নিয়ে রাইডিং অভিজ্ঞতা - রমজান আলী
This page was last updated on 20-Nov-2023 04:59pm , By Shuvo Bangla
আমার নাম রমজান আলী এবং পেশায় একজন চাকুরীজীবি। আমি Yamaha FZS V2 বাইকটি ব্যবহার করি । আজ আমার বাইকটি নিয়ে আপনাদের সাথে কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো ।
Yamaha FZS V2 বাইক নিয়ে রাইডিং অভিজ্ঞতা - রমজান আলী
আমি ঢাকার গুলশান কালাচাঁদপুর এলাকায় বাস করি । বাইকটা আমার খুবই ভালো লাগে এবং এর লুকিং কোয়ালিটি অনেক ভালো। সবাই এই বাইকটা অনেক পছন্দ করে। আমি ইয়ামাহার শোরুম Cresent Enterprise Mirpur থেকে বাইকটি ক্রয় করি।
বাইকটি ব্রেকিং পিরিয়ড এ চলার কারনে স্পিড ৪০ এর বেশি উঠাতে পারিনা। ভাবছি ব্রেকিং পিরিয়ড শেষ হলে লং টুরে যাব ইনশাআল্লাহ। এই বাইকটি আমি প্রতি লিটারে ৪০-৪৫ মাইলেজ পাচ্ছি। এখন পর্যন্ত কোনো প্রকার সমস্যায় পরি নাই। কিছু আলাদা পাটস লাগিয়েছি যেমন শাড়িগাড, সাইলেন্সার গার্ড।
Yamaha FZS V2 বাইকের কিছু ভালো দিক -
- ইঞ্জিন অনেক শক্তিশালী
- ব্রেকিং
- মাইলেজ
- চাকা মোটা
- সার্ভিসিং খরচ অনেক কম
- ইঞ্জিন স্মুথনেস
- লং টুরে যাওয়ার জন্য খুবই ভালো বাইক
Yamaha FZS V2 বাইকের কিছু খারাপ দিক -
- হালোজেন লাইট হওয়ায় বাইকটির আলো কম
- নতুন অবস্থায় মাইলেজ একটু কম পাওয়া যায়
- গিয়ার শিফটিং একটু হাড
- নতুন অবস্থায় একটু ঝাকুনি লাগে
বাইকটির মুল্য এখন ২,৩০,০০০ টাকা। ২০০০ টাকা ক্যাশবাক ও আছে। ইয়ামাহা ১ বছরের ইঞ্জিন ওয়ারেন্টি দেয়। তাদের সার্ভিসের মান অনেক ভালো কিস্তিতেও নেওয়া যায়। এর স্পেয়ার পার্টস গুলো আপনি হাতের নাগালেই পাবেন। ধন্যবাদ ।