এই দিন আমি অনেক খুশি ছিলাম কারন আমার বাবা আমাকে ১৯ বছর আর জন্মদিন এর গিফট দিয়েছে একটা হিরো হাঙ্ক ১৫০সিসি বাইক। আমি প্রথম বার যখন বাইক চালাই অনেক ভাল লাগসে মজা পেয়েছি আর হিরো হাঙ্ক বাইক অনেক সব দিক দিয়া ভাল আর আরামদায়ক। আমি বাইক কিনার পর এ ঢাকা টু মুন্সিগঞ্জ এ প্রথম রাইড করলাম ভাল লাগলো। কারন আমি আগে সাইকেল রাইড দিতাম দূরে দূরে অনেক কষ্ট হইতো।
>>Hero Hunk Specifications<<

এখন মেইন কারন ঘুরাঘুরি জন্য বাইক কিনেছি। হিরো হাঙ্ক বাইক এ ফিচার হল ডুয়েল ডিস্ক ব্রেক, আওয়াজ কম, লং রাইড দিলে শরীর বেথা করে না, তেল কম খায়, আত কন্ট্রোল ভাল করা যায়। আমি প্রতিদিন ২০ কিলোমিটার থেকা ৫০ কিলোমিটার চালানো পরে আমার । আর আমি মেইন কারন আমি ঘুরতে ভালবাসি আর নতুন দৃশ্য দেখতে ভালবাসি।

আমি ২ বার সার্ভিসিং করিয়েছি। আমি ২৫০০ কিলোমিটার আর আগে ৪৫ আর উপরে পেটাম ২৫০০ কিলোমিটার আর পর ৩৮-৪২ কিলোমিটার পাই । আমি বাইক কে অনেক যত্ন করি প্রতি দিন মুছি ২ বা ৩ দিন পর পর পানি দিয়ে ধুয়ে দেই। আমার বাইক আর ইঞ্জিন ওয়েল Havolin আর গ্রেড 10 w 30 ।
>>Hero Hunk Price In Bangladesh 2018<<

আমি আপাতত কিছু পার্টস বদলাই নেই। আর কোন মোডিফাই ও করি নেই। আমার সর্ব্বোচ স্পীড ১০৬ ছিল। ভাল দিক হল, কোন জায়গায় তাড়াতাড়ি যাওয়া যায়, যানজট আর মধ্য ও আগানো যায় , যে কোন জায়গা যে কোন সময় যাওয়া যায়, বাইক অনেক টাকা সাছরি করে, আর বাইক অন এবং অফ রোড এ ও চলতে পারে, আর বাইক আমাদের দৈনন্দিন অনেক কাজে ব্যবহার করে থাকি।

খারাপ দিক হল, বাইক হেলমেট পড়ে চালানো দরকার, এটি অনেক বিপদজনক, করনারিং করার সময় চাকা স্লিপ কাটতে পাড়ে, আর বেশি স্পিড এ না চালাই, আর বাইক মানুষ এর জীবন নিয়ে যেতে পাড়ে। আমি অনেক লং / লম্বা রাইড দেই মুন্সিগঞ্জ টু পানাম সিটি, মুন্সিগঞ্জ টু মিরপুর, মুন্সিগঞ্জ টু দোহার, অনেক রাইড দিয়েছি আমি এক টা কথা ই বলবো রাইড ইস বেস্ট।
আমি বলবো বাইক রাইড মানুষের মন কে প্রফুল্ল করে নতুন জিনিশ দেখার সুযোগ করে দেয়.. আর বাইক রাইড থেকে অনেক কিছু শিখা যায়। আশাকরি সবাই লং রাইড দিলে সেফটি প্রথম। আজ আর নয় অন কোন দিন।