Shares 2

ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ফিচার কম্পারিজন রিভিউ

Last updated on 30-Jul-2024 , By Ashik Mahmud Bangla

ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ফিচার কম্পারিজন রিভিউ। বাংলাদেশের মোটরসাইকেল মার্কেটে চাইনিজ ব্র্যান্ডেড মোটরসাইকেলগুলি বেশ বড়ো একটি স্থান দখল করে রয়েছে। সময়ের সাথে সাথে তাদের বাজারের পরিধিও বেশ প্রসারিত হচ্ছে। আর নতুন নতুন ও প্রতিশ্রুতিশীল সব ফিচার নিয়ে চায়নীজ স্পোর্টবাইকগুলি তরুণদের মধ্যে বেশ উন্মাদনাও তৈরি করছে। এরই ধারাবাহিকতায়, আমরা এখানে ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ফিচার কম্পারিজন রিভিউ নিয়ে এসেছি।

ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ফিচার কম্পারিজন রিভিউ

ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ওভারভিউ

চাইনিজ মোটরসাইকেল, এই শব্দটি একসময় এমনকি এখনো কিছু কিছু মানুষের কাছে একটি নাক-কুঁচকানোর বিষয় ছিলো। তবে সত্যি বলতে কি, আপনি যেমন মূল্য দেবেন তেমন জিনিষই আপনি চীনা নির্মাতাদের কাছ থেকে পাবেন।

তবে বর্তমান পরিস্থিতি হলো চাইনিজ ব্র্যান্ডেড মোটরসাইকেলগুলিও এখন অন্যান্য লিডিং ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলের সাথে পাশাপাশি প্রতিযোগিতা করছে। এমনকি কখনও কখনও তারা বাজেটের মধ্যে বেশি ফিচারড প্রডাক্ট পাবারও সুযোগ দেয়।

যাই হোক, আমরা এখানকার আলোচনায় বাংলাদেশের বর্তমান বাজার থেকে তিনটি মোটরসাইকেল বাছাই করেছি। এই মডেলগুলি তাদের স্পোর্টি প্রোফাইল এবং ডেডিকেটেড ফিচার নিয়ে বাজারে বেশ সাড়া ফেলেছে। আমাদের আলোচিত মডেলগুলো হলো ট্যারো-জিপি-ওয়ান স্পেশাল এডিশন, লিফান কেপিআর১৬৫, এবং বাজারে নতুন আসা কিওয়ে আরকেআর১৬৫।

taro-gp1-vs-kpr165-vs-keeway-rkr165-power-performance

এখানে ট্যারো-জিপি-ওয়ান হলো সবচেয়ে বোল্ড-ফিগারের বাইক যাতে বেশ ফোলানো-ফাঁপানো এক্সটেরিয়র দেয়া হয়েছে। এর এক্সটেরিয়রটি মূলত: সরাসরি ট্যারোর ৪০০সিসির মডেলটি থেকে নেয়া। এটি ডায়নামিক ডাবল-পিট প্রজেকশন হেডল্যাম্প অ্যাসেম্বলী, বড় উইন্ডশীল্ড, প্রশস্ত ককপিট, ক্লিপ-অন হ্যান্ডেলবার, বড় ফুয়েল-ট্যাঙ্ক, স্প্লিট-সিট, ফ্যাট-ব্যারেল একজষ্ট, এবং ওয়াইডার হুইল নিয়ে এই সারিতে একটি  সত্যিকারের ফ্যাটবয়।

এখানে লিফান কেপিআর১৬৫, এখনকার স্পোর্টবাইক মার্কেটে বেশ সুপরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি মডেল। এটি স্লিক-প্রফাইলের একটি মোটরসাইকেল, যা অনেকটাই শার্কের মতোই লুক ও ডিজাইন ধারন করে। এটি আগা-গোড়া পুরোটাই এ্যারোডাইনামিক ডিজাইনের। এর শার্প প্রজেকশন-হেডল্যাম্প অ্যাসেম্বলী, স্পোর্টি ওডো, ক্লিপ-অন হ্যান্ডেলবার, আরামদায়ক স্প্লিট-সিট, এবং স্লিক ফুল-বডি ফেয়ারিং এটিকে একটি চমৎকার ও দৃষ্টিনন্দন পরিচিতি দিয়েছে।

তৃতীয়ত, কিওয়ে আরকেআর১৬৫ আমাদের বাজারে মূলত: একটি নতুন মডেল। এটি পুরোদস্তুর এ্যারোডাইনামিক বডি-প্যানেল এবং এক্সটেরিয়রের সাথে বেশ স্পের্টি ডিজাইন নিয়ে এসেছে। এটি ফক্স-আই ডাবল-পিট হেডল্যাম্প, প্রশস্ত উইন্ড-শীল্ড, অ্যানালগ-ডিজিটাল কম্বো-ওডো, ক্লিপ-অন হ্যান্ডেলবার, বড় ফুয়েলট্যাঙ্ক, স্প্লিট-সিট এবং বিকিনি টেইল-এন্ডসহ এটি একটি স্পোর্টবাইক হিসাবে ডিজাইন করা। ফলে অপেক্ষাকৃত চমৎকার ডিজাইন নিয়ে বাইকটি বেশ অল্প সময়েই বাজারে দৃষ্টি কেড়েছে।taro-gp1-vs-kpr165-vs-keeway-rkr165-wheel-brake-suspension

ফ্রেম, হুইল, ব্রেক, ও সাসপেনশন সিষ্টেম

আলোচিত বাইকগুলি তাদের ফ্রেম, হুইল, ব্রেক, ও সাসপেনশন সিষ্টেমে বেশ ভিন্ন ধরনের ফিচারযুক্ত। ট্যারো-জিপি-ওয়ান বাইকটির ফ্রেমটি মূলত: এর বড় ৪০০ সিসি ভ্যালেন্টিনো মডেল থেকে নেওয়া হয়েছে। এটি স্টিলের ট্রাস ফ্রেম। আর লিফান কেপিআর১৬৫ এ রয়েছে কেপিআর১৫০ মডেলের সেই একই স্টিল ফ্রেম। আর নতুন কিওয়ে আরকেআর১৬৫ এ রয়েছে আর্ক-বার-ট্রাক ফ্রেম।

হুইল সিস্টেমের মধ্যে, তিনটি মডেলেই স্পোর্টি এ্যালয়-রিমের সাথে টিউবলেস টাইপের টায়ার রয়েছে। এই সারিতে ট্যারো-জিপি-ওয়ান  সবচেয়ে প্রশস্ত প্রোফাইলের টায়ারযুক্ত। এর সামনে রয়েছে 110/70-17 সাইজ এবং পিছনে 150/70-17 সাইজ টায়ার। আর অন্যদিকে লিফান কেপিআর১৬৫ এর সামনে এবং পিছনে যথাক্রমে 90/90-17 এবং 130/80-17 সাইজ, আর কিওয়ে আরকেআর১৬৫ এ  100/80-17 এবং 130/70-17 সাইজের টায়ার রয়েছে।

বাইকগুলোর ব্রেকিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে, ট্যারো-জিপি-ওয়ান এর সামনে রয়েছে ডাবল-ডিস্ক হাইড্রোলিক ব্রেকিং সেটআপ। আর পেছনে রয়েছে একটি সিঙ্গল-ডিস্ক হাইড্রোলিক ব্রেকিং সিস্টেম। আর বাইকটির স্পেশাল এডিশনটিতে ডুয়াল-চ্যানেল এবিএস সহ সিবিএস রয়েছে। আর অপরদিকে, লিফান কেপিআর১৬৫ ও কিওয়ে আরকেআর১৬৫ উভয় বাইকের দুই চাকাতেই রয়েছে সিঙ্গেল-ডিস্ক হাইড্রোলিক ব্রেকিং সিস্টেম।

সাসপেনশন সিস্টেমেও ট্যারো-জিপি-ওয়ান বেশ আপডেটেড ফিচার সমৃদ্ধ। এর সামনে রয়েছে ইউএসডি হাইড্রলিক টেলিস্কোপিক-ফর্ক সাসপেনশন, যা টপ-নাট দিয়ে কিছুটা এডজাষ্টেবল। এর পেছনে রয়েছে গ্যাস-চার্জজড এডজাষ্টেবল মনো-সাসপেনশন। আর অন্যদিকে লিফান কেপিআর১৬৫ এবং কিওয়ে আরকেআর১৬৫ দুটো বাইকেই সামনে রয়েছে আপরাইট টেলিস্কোপিক-ফর্ক সাসপেনশন। আর উভয়েরই পেছনে রয়েছে এডজাষ্টেবল মনো-সাসপেনশন।taro-gp1-vs-kpr165-vs-keeway-rkr165-review

রাইডিং, হ্যান্ডেলিং, এন্ড কন্ট্রোলিং ফিচার এন্ড ক্যারেক্টারিস্টিকস

আলোচনার এই সেগমেন্টটিতে ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ বাইকগুলি বেশ কঠোর প্রতিযোগিতায় রয়েছে। কেননা রাইডিং, হ্যান্ডলিং এবং কন্ট্রোলিং যেকোন বাইকেরই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। এখানে বাইকগুলিতে কিছু লক্ষনীয় বৈশিষ্ট্য দৃশ্যমান যা বাইকগুলির কন্ট্রোলিংয়ে ব্যাপক পার্থক্য নির্দেশ করতে পারে।

সাধারনভাবে, এখানে সবকটি মোটরসাইকেলই এ্যারোডাইনামিক বডি-প্রোফাইল এবং এক্সটেরিয়রযুক্ত। এছাড়াও, বাইকগুলিতে রয়েছে স্পোর্টি ক্লিপ-অন হ্যান্ডেলবার, বড় ফুয়েল-ট্যাঙ্ক এবং স্প্লিট-সিট এ্যারেন্জমেন্ট। তবে অবশ্যই তাদের হ্যান্ডেলবার সেটিং, সিটিং পজিশন,  উচ্চতা এবং ওজন এক নয়। ফলে ভিন্ন বডি-ডাইমেনশন নিয়ে রোড ও ট্র্যাফিক কন্ডিশন অনুসারে তাদের কন্ট্রোলিংয়ে অনেক পার্থক্য রয়েছে।

এখানে, ট্যারো-জিপি-ওয়ান আক্ষরিক অর্থেই একটি স্থুলাকার বাইক। সেইসাথে এতে রয়েছে বেশ স্থুল বডি-ডাইমেনশন, ওয়াইডার স্টিয়ারিং রেডিয়াস, এগ্রেসিভ সিট ও হ্যান্ডেলবার পজিশন। সুতরাং, টাইট সিটি ট্র্যাফিকের মধ্যে এটি তুলনামূলকভাবে টাফ একটি বাইক। তবে এ্যারেডাইনামিক এক্সটেরিয়র, ফ্যাট-টায়ার, আপডেটেড ব্রেকিং এবং সাসপেনশন সিস্টেম নিয়ে এটি হাইওয়ে রাইডে বেশ ভালো ফিডব্যাক দিতে পারে।

অপরদিকে লিফান কেপিআর১৬৫ মোটামুটি শার্কের মতো একটি ধারালো ডিজাইন ও ইরগনোমিক্স ধারণ করে। এই বৈশিষ্ট্যটি এর আপাত-সাধারন হুইল, ব্রেক এবং সাসপেনশন সেটআপেও প্রতিফলিত হয়েছে। আর সেইসাথে এর হ্যান্ডেলবার এবং সিটিং পজিশনও ততটা এ্যাগ্রেসিভ নয়। সুতরাং, এটি সিটি ও হাইওয়ে রাইড উভয় ক্ষেত্রেই একই রকম আরামদায়ক কন্ট্রোলিং দিতে পারে। তবে এর ওয়াইডার স্টিয়ারিং রেডিয়াস নিয়ে অনেকেই ব্যস্ত শহরে সাময়িক অস্বস্তিতে পড়তে পারেন।

তৃতীয়ত, কিওয়ে আরকেআর১৬৫ সমস্ত ফিচার নিয়ে একটি স্পোর্টবাইক প্রোফাইল ধারন করে। তবে বেশ কৌশলে বাইকটির সিট ও হ্যান্ডেলবারে ভিন্ন সেটআপ দিয়ে এর রাইডিং এ্যাগ্রেসিভনেস হ্রাস করা হয়েছে।

এছাড়াও বাইকটির রাইডার সিটটি তুলনামূলকভাবে সামনের দিকে বেশ চাপা ও সিটের হাইট ও অনেকটাই কম। আর এর হ্যান্ডেলবারটি তুলনামূলকভাবে একটু উচু পজিশনে বসানো রয়েছে। সুতরাং সবমিলিয়ে বাইকটি একটি স্পোর্টি-আপরাইট রাইডিং এবং হ্যান্ডলিং ক্যারেক্টারিস্টিকস পেয়েছে, যা আরামদায়ক সিটি ও হাইওয়ে রাইডে সহায়ক।

Also Read: স্পীডোজ লঞ্চ করতে যাচ্ছে কিওয়ে আরকেআর ১৫০ স্পোর্টস বাইক

taro-gp1-vs-kpr165-vs-keeway-rkr165-engine-power-performance

ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ইঞ্জিন পারফর্মেন্স

ইঞ্জিন এবং পারফর্ম্যান্স ফিচারে, আলোচিত তিনটি বাইকই সিঙ্গেল-সিলিন্ডার, ফোর-স্ট্রোক, লিকুইড-কুলড ইঞ্জিনযুক্ত। এখানে ট্যারো-জিপি-ওয়ান মূলত: লিফান কোম্পানীর ইঞ্জিন ব্যবহার করেছে। এটি লিফানের এনবিএফ-1 ইঞ্জিন, যা ট্যারো ১৫৫সিসির ইঞ্জিন হিসাবে উল্লেখ করে। আর অন্যদিকে লিফান কেপিআর১৬৫ এবং কিওয়ে আরকেআর১৬৫ দুটি ভিন্ন ১৬৫সিসির ইঞ্জিন ধারণ করে। এছাড়া ট্যারো-জিপি-ওয়ান এবং কেপিআর১৬৫ এর ইঞ্জিনদুটো ২-ভালভ, আর কিওয়ে আরকেআর১৬৫ এর ইঞ্জিন ৪-ভালভ সিস্টেমযুক্ত।

এখানে ট্যারো-জিপি-ওয়ান ইঞ্জিনে রয়েছে কার্বুরেটর ফুয়েল ফিডিং সিস্টেম। তবে লিফান কেপিআর১৬৫এ কার্বুরেটর এবং ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইঞ্জেকশন সিস্টেমসহ দুটি আলাদা ভার্শন রয়েছে। আর কিওয়ে আরকেআর১৬৫ এ কেবলমাত্র ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইঞ্জেকশন সিস্টেম রয়েছে। এছাড়া এখানে সবকটি বাইকেই ৬-স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন এবং ইলেকট্রিক স্টার্ট সিস্টেম রয়েছে।

পাওয়ার ও পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে, ট্যারো-জিপি-ওয়ান সবোর্চ্চ 16BHP পাওয়ার ও 14.5NM এর টর্ক দিতে পারে। লিফান কেপিআর১৬৫ এর কার্ব এবং ইএফআই উভয় মডেলই একই 17PS পাওয়ার দিতে পারে। আর উল্লেখযোগ্যভাবে উভয় মডেলেই 17NM টর্ক ডেলিভারী দেয়।  আর কিওয়ে আরকেআর১৬৫ এর ইঞ্জিনটি এখানে সবোর্চ্চ 18.08PS পাওয়ার এবং 14.0NM টর্ক ডেলিভারি দিতে পারে।

সুতরাং উল্লেখ্য যে, এখানে আলোচিত বাইকগুলোর পাওয়ার ও টর্ক রেটিংয়ের পার্থক্য বেশ পরিস্কার। আর সেইসাথে বাইকগুলোর ফুয়েল ইকোনমিতেও অনেকটাই পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক। কেননা, বাইকগুলির ইঞ্জিন টিউনিং আলাদা। এছাড়াও বাইকের ফুয়েল ইকোনমিতে তাদের ভিন্ন বডি-ডাইমেনশন,  এ্যারোডাইনামিক ফিচার, প্রভৃতির ব্যপক প্রভাব রয়েছে, যা আলোচিত বাইকগুলোতে অনেকটাই বেশি।taro-gp1-vs-kpr165-vs-keeway-rkr165-top-speed

Taro-GP1 VS KPR165 VS Keeway-RKR165 Specification

SpecificationTaro GP1 SP EditionLifan KPR165Keeway RKR165
EngineSingle Cylinder, Four Stroke, Liquid Cooled, 2-Valve EngineSingle Cylinder, Four Stroke, Liquid Cooled, 2-Valve EngineSingle Cylinder, Four Stroke, Liquid Cooled, 4-Valve Engine
Displacement155.2cc165cc164.7cc
Bore x Stroke58.1mm x 58.6mm65.5mm x 58.8mm64.0mm x 51.2mm
Compression Ratio10.7:111:111:1
Valve SystemSOHC, 2-ValveSOHC, 2-ValveSOHC, 4-Valve
Maximum Power16BHP@8,000RPM17PS(12.5KW) @8,000RPM18.08PS(13.3kW) @9,500RPM
Maximum Torque14.5NM@6,500RPM17NM@6,500RPM14.0NM@7,000RPM
Fuel SupplyCarburetorCarburetor /Fuel InjectionElectronic Fuel Injection
IgnitionDC-CDIElectronicTLI
Clutch TypeWet Type Multi-Plate ClutchWet Type Multi-Plate ClutchWet Type Multi-Plate Clutch
Starting MethodElectric StartElectric StartElectric Start
Air Filter TypePaper Air FilterPaper Air FilterPaper Air Filter
Transmission6-Speed, 1-N-2-3-4-56-Speed, 1-N-2-3-4-56-Speed, 1-N-2-3-4-5

Dimension

Frame TypeTruss FrameSteel FrameArch Bar Truck Frame
Dimension (LxWxH)2,050mm x 720mm x 1,155mm2,060mm x 760mm x 1,105mm2,050mm x740mm x 1,120mm
Wheel Base1,422mm1,330mm1,310mm
Ground Clearance180mm180mm160mm
Saddle Height800mm775mm770mm
Kerb Weight150Kg150Kg153kg (Unladen)
Fuel Capacity:13.5 Liters14 Liters15 Liters

Wheel, Brake, Suspension

The Suspension (Front/Rear)Adjustable USD-Telescopic Fork / Gas Charged Mono Shock AbsorberTelescopic Fork / Mono Shock AbsorberTelescopic Fork, 112mm Stroke / Coil Spring Oil Damped Mono Suspension, 43mm Stroke
Brake System (Front/Rear)300mm Hydraulic Disk x2 / 240mm Hydraulic Disk Dual Channel ABS including CBS300mm Hydraulic Disk / 220mm Hydraulic Disk  260mm Hydraulic Disc / 220mm Hydraulic Disc
Tire Size (Front / Rear)Front: 110/70-17 Rear: 150/70-17 Both TubelessFront: 90/90-17 Rear: 130/80-17 Both TubelessFront: 100/80-17 Rear: 130/70-17 Both Tubeless

Battery12V 9Ah (MF)12V 9Ah (MF)12V (MF)
HeadlampDouble Projection Headlamp with LED DRLProjection Headlamp with LED DRLDouble Pit Headlamp
SpeedometerAnalog-Digital Combo UnitAnalog-Digital Combo UnitDigital/Analogue Instrumentation

*All the specifications are subject to change upon company rules, policy, offer & promotion. BikeBD is not liable for the changes.taro-gp1-vs-kpr165-vs-keeway-rkr165-specification

ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ফিচার কম্পারিজন রিভিউ

তো বন্ধুরা মোটামুটি এই ছিলো আমাদের ট্যারো-জিপি-ওয়ান ভার্স কেপিআর১৬৫ ভার্স কিওয়ে-আরকেআর১৬৫ ফিচার কম্পারিজন রিভিউ আলোচনা। এখানে, আমরা মূলত: বাইকগুলির মূল বৈশিষ্ট্যগুলির তুলনা করার চেষ্টা করেছি। ফলে বেশ কিছু মিল ও অমিল তুলে ধরা হয়েছে। তবে আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন মডেলে আগ্রহী হন তাহলে বাইকগুলির ফিচার রিভিউ গুলো দেখে নেবেন। ফলে প্রতিটি বাইকের আরও বিস্তারিত বিবরন পেয়ে যাবেন। আজ এটুকুই, ধন্যবাদ।

Published by Ashik Mahmud Bangla